গুপ্তহত্যা
ক্যাপ্টেন মশিউর রহমান
গুপ্ত, সুপ্ত, কুপ্ত, ঘুপ্ত হত্যা বেড়েছে অবিরাম।
অবিরত দেদারসে চলছে বেড়ে।
কোন প্রতিকার প্রতিরোধ হয় না।
হবে না এদেশে বিচার কাজ।
কারণ, ত্যামন কোন শক্ত পদক্ষেপ নেয়া হয় না
অদুর ভবিষ্যতে এসবের বিচার হবে না।
সরকার দলের হলে কিছুটা হবে।
নয়তো তাও হবে না।
তৃতীয় ব্যাক্তি ছাগলের বাচ্চা,
রাস্তা, ঘাটে, পথে, মাঠে, হাটে,
ঘরের, পরের, দোরের, কোণে
কোথাও মরলে তাতে কিছু আসে না যায়।
ক্যানোনা, সরকার ওদের সাথে আঁতাত
করেছে।
মুখে শুধু বলে যাবে।
ময়দানে, টিভি, রেডিওতে বলে সব লাপাত্তা।
কারণ, এদেশে কে মরল কে বাঁচল,
তাতে কারো কিছু যায় আসে না।
সমস্যা হল জনসংখ্যা অধিক হয়েছে,
বিশাল সাগরের জলরাশির বুকে থেকে,
এ্যাক বালতি নয়তো সহস্র বালতি
পানি তুল্লে কি এ্যামন?
ত্যামনি অত্যাধিক জনগনের বেহাল
অবস্থা।
প্রিয়জন থাকলে বোঝা যায়।
যার নাই সে কি বুঝবে?
শুধু মুখে মুখে খৈ ফোটাবে
কথায় কথায় চিড়া ভিজাবে।
শাসন কর্তার চোখে মুখে বেমানান।
এদেশের মানুষজন এ্যাখোনো বোকা সোকা।
তাদের ভাবনায় তারা অস্থির।
এই ভাবনায় চলছে ফুরে।
নামাশ্যামপুর, ঢাকা
0 মন্তব্যসমূহ